Hack Kaspersky Internet Security in 5 Years ~ Best Blogger Yan - Technology Today

Hack Kaspersky Internet Security in 5 Years

কাসপারস্কি ইন্টারনেট সিকিউরিটি বছরের জন্য হ্যাক করুন।
কি ভাবছেন? এটা কি আদৌ সম্ভব?? হ্যা!! এই তথ্যটি আমি পেয়েছি funnytricks সাইটে। সেখানে সমস্ত প্রক্রিয়াটি সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। আর আমি সেই লেখাটি এখানে Screen-short এর মাধ্যমে আরো স্পষ্টভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কারণ, আমি সেখানকার বর্ণনা মোতাবেক কাজ করতে গিয়ে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। আর আমি চাই, আপনারাও যাতে সেই একই সমস্যার সম্মুখীন না হন। পোষ্টটি অনেক বড় কিন্তু হ্যাক করতে আপনার লাগবে মাত্র ১০-১৫ মিনিট, এর মাঝে আপডেট হতে আপনাকে আরো কিছু সময় ব্যায় করতে হবে। একবার, অন্তত একবার একটু ধৈর্য্য ধরে আমার লেখা মত কাজ করে যান। দেখবেন, আপনি সফল!!! মানে একজন সফল Hacker. আমি চাই আপনারা Project টি হাতে নেবেন খুব Seriously এবং কাজটি করবেন মনোযোগের সাথে।
================================================== “পর্ব-১”-Installation & Hack Round
“পর্ব-২”-Scanning & Problem Solve Round

==================================================
আর আপনারা যারা খুব অলস তারা চাইলে এই Post-টি PDF Version- Free Download করে নিতে পারেন। এতে আপনার অনেক উপকারে আসবে।
Download-Hacking Plan in KIS 2011_1.6MB

তো-চলুন, কথা না বাড়িয়ে এবার আসল কাজে নেমে পড়া যাক।
Small Front Solve
প্রথমেই Kis 2011 Cr4ack File-টি File Size : 113kb Download করে Extract করুন। এরপর যদি Kaspersky Internet Security 2011 Install করা থাকে তাহলে তা Uninstall করুন। আর না থাকলে Download করে নিন।
এরপর Computer Re-start করুন।
.  Internet Connection Enable আছে কি না ভালো করে দেখে নিন এবং KIS 2011 Install করা শুরু করুন। তবে অবশ্যই Change Installation Setting টিক দিয়ে Install করুন।
এবং অবশ্যই I agree the terms of participation in kaspersky আন-চেক করবেন।
Change Setting
.  Install শেষ হলে “Activate trail version” ক্লিক করে ৩০ দিনের Trial Version Install করে নিন।
এবার Virus Database Update করে নিন।মনে রাখুন, Install হওয়ার পর Update দেওয়াটা খুবই জরুরী।
.  Update Complite হলে Setting > General Settings যান এবং Enable Protection হতে টিক চিহ্ন তুলে দিন।
এবার Setting > Cardboard Box > Self Defense যান এবং Enable Self-Defense হতে টিক চিহ্ন তুলে দিন।
Please Check This
এবার আপনার Computer Re-start করুন।এবং এটা জরূরী
এবার ৭নং এবং ৮নং যে পরিবর্তন করেছিলেন তা আবার চেক করুন। পরিবর্তন না হলে আবার করুন, তবে এবার Computer Re-start দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
১০. এবার লাইসেন্স ম্যানেজার ওপেন করুন। সেখানে আপনি এই ধরনের- “0F92-000535-XXXXXXXX” একটা লাইসেন্স পাবেন। লাইসেন্স কী পাশে একটি লাল রঙের “X” চিন্হ পাবেন। সেটিতে ক্লিক করে লাইসেন্স Delete করে ফেলুন। যদি সত্যি লাইসেন্স ডিলেট করবেন কিনা জিজ্ঞেস করে, তাহলে “YES” করে Delete করুন।
License Delete
১১. এবার একদম নিচের টাস্কবারে Òযেখানে ঘড়ির সময়/ সাউন্ড কমানো/ বাড়ানো যায়Ó Kaspersky এর আইকনে রাইট ক্লিক করে “EXIT” করুন।
Exit
১২. এবার প্রথমেই যে Kis 2011 Cr4ack Download করেছিলেন সেই File টি Open করুন। দেখুন এর ভিতরে Crack নামে একটি Folder আছে। সেখান থেকে “fltlib.dill” এবং “fltlib.ini” নামের File দুটি Copy করে যেখানে Kaspersky Install করেছেন সেখানে Paste করুন।ডিফল্টভাবে- C:\Program Files\Kaspersky Lab\Kaspersky Internet Security 2011” দেয়া আছে।
১৩. এবার Internet Connection Disable করে দিন।
১৪. Start > Programs > Kaspersky Internet Security 2011 Open করুন এবং License Manager Open করুন এবং Active Commercial License- ক্লিক করে কী হিসেবে 11111-11111-11111-1111X দিয়ে Next করুন এবং It will be unable to connect to the Activation servers নামে একটি Massage পাবেন। এবারে Browse- ক্লিক করে Download করা File হতে “KIS2011.key” দেখিয়ে দিয়ে Next করে Finish করুন। 
Active Key
এখানে KIS2011.key File-টি দেখিয়ে দিবেন সেটি যেন ওই স্থান থেকে কখনোই না সরান। তাই এটি এমন স্থানে রাখবেন যাতে সেটি নিরাপদ থাকে।Ó
কাজ কিন্তু প্রায় শেষ। দেখুন আপনি ইতোমধ্যে ২০৩৮ দিনের License পেয়ে গেছেন!! তবে এখনো কিছু কাজ বাকী আছে।

১৫. Kaspersky Open করে Settings > Cardboard Bos > Threads and exclusion যান। “+ADD” ক্লিক করে Browse করে আমাদের Paste করা “fltlib.dill” এবং “fltlib.ini” ফাইলদুটি দেখিয়ে দিন। মনে আছে? সেদুটি কোথায় Paste করেছিলেন?? মনে না থাকলে নিচে দেখুন:
C:\Program Files\Kaspersky Lab\Kaspersky Internet Security 2011\fltlib.dll
C:\Program Files\Kaspersky Lab\Kaspersky Internet Security 2011\fltlib.ini
File Exception
এবং OK করে Apply করুন। Internet Connection Enable করে “Enable Protection” এবং “Enable Self-Defense” টিক চিহ্ন দিয়ে OK দিন। ৭নং এবং ৮নং দেখুন। সেখানে টিক চিহ্ন তুলে দিয়েছিলেন এবার টিক দিয়ে দিন। এরপর Computer Re-start করুন।
এখন নিশ্চই নিজেকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। বিশ্বাস হোক আর নাই হোক এরপর কিন্তু আপনি আরো কিছু সমস্যার সম্মুখীন হবেন। তো আর দেরী কেন, এবার তাহলে সেই সমস্যা গুলো জেনে নিন আর তার সমাধান দেখে নিন।
!!!সমস্যা এবং সমাধান পর্ব!!!

0 Comments:

Post a Comment

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...
 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Best Buy Printable Coupons